ঢাকা ১০:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
যাত্রী আন্দোলনের মুখে সিলেট থেকে ঢাকাগামী পারাবত এক্সপ্রেসে সিলেট থেকে হরষপুর পর্যন্ত আন্দোলন করলেও মৌলভীবাজার লাভবান হবিগঞ্জ-৪ আসনে মনোনয়ন পেলেন সৈয়দ মো. ফয়সল মাধবপুরে সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের কর্মচারীর বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি-চুরির মামলা চাঞ্চল্যকর জিয়া হত্যা: দীর্ঘ এক বছর পর আপন ভাই বাবুল গ্রেফতার, পরিবারের দিকেই সন্দেহের তীর গোপশহর প্রবাসী ট্রাস্ট ইউকে’র দ্বীবার্ষিক সম্মেলন ও নতুন কার্যকরী পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত রেলের টিকেট ঘরে বসে বুকিং আর নয়, স্টেশনে গেলেই “দৈত্যের” হাতে মিলবে রেলের টিকিট! আমিরাতে লটারি জিতে একসঙ্গে ভাগ্য খুলে গেল দুই বাংলাদেশির মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের নতুন হাইকমিশনার মঞ্জুরুল করিম ১২ কর্মকর্তাকে ঢাকায় না থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অফিস করার নির্দেশ সড়ক উপদেষ্টার “সিলেট পলিটেকনিকে দিনব্যাপী স্কিলস এন্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন সম্পন্ন”

ট্রাম্পের মুসলিম নিষেধাজ্ঞা আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানাবে হোয়াইট হাউস

ট্রাম্পের মুসলিম নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আদালতের দেওয়া স্থগিতাদেশ নিয়ে শুক্রবার রাতে কোনও পদক্ষেপ নিচ্ছে না হোয়াইট হাউস। তবে অবশ্যই এই রায়ের বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়া হবে; জানান হোয়াইট হাউসের একজন মুখপাত্র।

যুক্তরাষ্ট্রমুখী অভিবাসন সীমিত করতে ২৭ জানুয়ারি ওই নির্বাহী আদেশ স্বাক্ষর করেন ট্রাম্প। আদেশ অনুযায়ী, আগামী চার মাস যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থীদের প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ থাকবে। সিরীয়দের জন্য এই আদেশ পরবর্তী নির্দেশের আগ পর্যন্ত বহাল থাকবে। ৩ মাস বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি। ট্রাম্পের নির্বাহী সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দ্বৈত-নাগরিক এবং যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি পাওয়া (গ্রিন কার্ড হোল্ডার) ব্যক্তিদের ক্ষেত্রেও ওই আদেশ কার্যকর হবে। ট্রাম্পের ওই আদেশের পর তীব্র সমালোচনা, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আন্দোলন, বিমানবন্দরগুলোতে ব্যাপক ভুল বোঝাবুঝির এক পর্যায়ে মামলা হয় সিয়াটলের আদালতে। শুক্রবার ট্রাম্পের মুসলিমবিরোধী নিষেধাজ্ঞায় সিয়াটলের সেই আদালতে দেওয়া স্থগিতাদেশ যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

ট্রাম্পের আদেশকে সুরক্ষা দেওয়ার অঙ্গীকার করেন হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র শন স্পাইসার। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিচার বিভাগ ওই স্থগিতাদেশ রদ করতে পদক্ষেপ নেবে।’ স্পাইসার বলেন, মার্কিন ভূখণ্ড নিরাপদ রাখতেই প্রেসিডেন্ট ওই আদেশ দিয়েছেন। সেই সঙ্গে মার্কিন জনগণকে রক্ষার সাংবিধানিক কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব প্রেসিডেন্টের রয়েছে।’

উল্লেখ্য, ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞায় ওই মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের মুসলিমদের নয়, বরং খ্রিস্টানদের শরণার্থী হিসেবে গ্রহণ করার কথা বলা হয়। আদালতের আদেশে বলা হয়, ‘খ্রিস্টানদের এক ভিন্ন গ্রুপে ফেলে দেওয়ার কোনও অবকাশ নেই।’

সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান, রয়টার্স।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

যাত্রী আন্দোলনের মুখে সিলেট থেকে ঢাকাগামী পারাবত এক্সপ্রেসে সিলেট থেকে হরষপুর পর্যন্ত আন্দোলন করলেও মৌলভীবাজার লাভবান

ট্রাম্পের মুসলিম নিষেধাজ্ঞা আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানাবে হোয়াইট হাউস

আপডেট সময় : ০৬:৫৮:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৭

ট্রাম্পের মুসলিম নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আদালতের দেওয়া স্থগিতাদেশ নিয়ে শুক্রবার রাতে কোনও পদক্ষেপ নিচ্ছে না হোয়াইট হাউস। তবে অবশ্যই এই রায়ের বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়া হবে; জানান হোয়াইট হাউসের একজন মুখপাত্র।

যুক্তরাষ্ট্রমুখী অভিবাসন সীমিত করতে ২৭ জানুয়ারি ওই নির্বাহী আদেশ স্বাক্ষর করেন ট্রাম্প। আদেশ অনুযায়ী, আগামী চার মাস যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থীদের প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ থাকবে। সিরীয়দের জন্য এই আদেশ পরবর্তী নির্দেশের আগ পর্যন্ত বহাল থাকবে। ৩ মাস বন্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি। ট্রাম্পের নির্বাহী সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দ্বৈত-নাগরিক এবং যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি পাওয়া (গ্রিন কার্ড হোল্ডার) ব্যক্তিদের ক্ষেত্রেও ওই আদেশ কার্যকর হবে। ট্রাম্পের ওই আদেশের পর তীব্র সমালোচনা, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আন্দোলন, বিমানবন্দরগুলোতে ব্যাপক ভুল বোঝাবুঝির এক পর্যায়ে মামলা হয় সিয়াটলের আদালতে। শুক্রবার ট্রাম্পের মুসলিমবিরোধী নিষেধাজ্ঞায় সিয়াটলের সেই আদালতে দেওয়া স্থগিতাদেশ যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

ট্রাম্পের আদেশকে সুরক্ষা দেওয়ার অঙ্গীকার করেন হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র শন স্পাইসার। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিচার বিভাগ ওই স্থগিতাদেশ রদ করতে পদক্ষেপ নেবে।’ স্পাইসার বলেন, মার্কিন ভূখণ্ড নিরাপদ রাখতেই প্রেসিডেন্ট ওই আদেশ দিয়েছেন। সেই সঙ্গে মার্কিন জনগণকে রক্ষার সাংবিধানিক কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব প্রেসিডেন্টের রয়েছে।’

উল্লেখ্য, ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞায় ওই মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের মুসলিমদের নয়, বরং খ্রিস্টানদের শরণার্থী হিসেবে গ্রহণ করার কথা বলা হয়। আদালতের আদেশে বলা হয়, ‘খ্রিস্টানদের এক ভিন্ন গ্রুপে ফেলে দেওয়ার কোনও অবকাশ নেই।’

সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান, রয়টার্স।