ঢাকা ০৬:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রবাসে স্বৈরাচারের দোসরদের আস্ফালন, ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেফতারের দাবি নাসিম আহমদ চৌধুরীর বিজয়নগরে স্কুল শিক্ষিকাকে বেধড়ক পিটিয়ে নগদ অর্থ ও স্বর্ণালঙ্কার লুটপাট “লন্ডনে ‘প্রবাসীদের ক্ষমতায়ন: অধিকার, স্বীকৃতি ও জাতি গঠন – একটি এনআরবি প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক সেমিনার ও ইফতার মাহফিল অনুষ্টিত বিশ্বনাথে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেপ্তার সুনামগঞ্জে চলন্ত সিএনজিতে কিশোরীকে ধর্ষণচেষ্টা, আটক ২ ‘মানুষের উন্নয়নে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বারবার রক্ষা করেছেন খালেদা জিয়া’ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকঃ দ্রুত নির্বাচনের দাবি বিএনপির “যুক্তরাজ্য যুবদলের সভাপতি আফজাল হোসেনকে ইলিয়াস পত্নী তাহসিনা রুশদির লুনার অভিনন্দন” বায়ান্নের ভাষা শহীদদের প্রতি নর্থইষ্ট বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন প্রাথমিক বিদ্যালয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে জয় লাভ করেন সোয়াবই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বালিকারা

নিরব-টুকু কমিটি কি পারবে ঢাকার রাজপথ কাঁপাতে?


ডেস্ক রিপোর্ট : দলের শীর্ষ পর্যায়ের নির্দেশে জাতীয়তাবাদী যুবদলের আংশিক নতুন কমিটি ঘোষণা করা হলেও এ নিয়ে ক্ষোভ বিরাজ করছে বিএনপিতে। অনেক হিসাব-নিকাশ করে কমিটি ঘোষণার পর আস্থার অভাব দেখা দিয়েছে বিএনপিসহ যুবদলের নেতাকর্মীদের মধ্যে। প্রকাশ্যে না হলেও এই কমিটি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিএনপি ও যুবদলের শীর্ষ ও মাঠ পর্যায়ের অনেক নেতা। আগামী দিনে সরকারবিরোধী আন্দোলনে যুবদলের এই কমিটি কী ভূমিকা রাখবে তা নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে সংশয়-সন্দেহ। বিশেষ করে সদ্য ঘোষিত যুবদলের সভাপতি সাইফুল ইসলাম নিরব ও সুলতান সালাউদ্দিন টুকু অতীতে দলের জন্য কী ভূমিকা পালন করেছেন তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। এই প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও তার অনুসারীরা। মূলত গয়েশ্বরের সঙ্গে নিরবের দ্বন্দ্বই এই প্রশ্নকে উস্কে দিয়েছে। ফলে দলের এই বলয় নিরবকে সভাপতি করার বিপক্ষে থাকলেও দলের হাইকমান্ড তাকে সভাপতির দায়িত্ব দিয়েছেন।
বিএনপির একাধিক নেতা জানান, দলের জাতীয় ষষ্ঠ কাউন্সিলের পর থেকেই যুবদলের কমিটি গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়। চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া যুবদলের কমিটি গঠন করতে তার গুলশান কার্যালয়ে কয়েকবার জাতীয়তাবাদী যুবদলের নেতাদের ডেকে কথা বলেছেন। ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গেও তিনি আলোচনা করেছেন। কথা বলেছেন যুবদলের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নেতাদের সঙ্গে। সব পর্যায়ে আলোচনার পর সাইফুল ইসলাম নিরবকে সভাপতি ও সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে সাধারণ সম্পাদক করে যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়। কিন্তু কমিটি ঘোষণার আগ মুহূর্তে নিরবকে ঠেকাতে মাঠে নামেন বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের কয়েকজন নেতা। সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে দিয়েও বলানো হয়েছে, নিরব যুবদলের সভাপতি হলে সাধারণ সম্পাদক হতে তিনি আগ্রহী নন। আর স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও তার অনুসারীরা নিরবের নেতৃত্বে যুবদলের কমিটি গঠনে জোর আপত্তি তুলেছিলেন। এমন পরিস্থিতিতে মাঝখানে কিছুদিন যুবদলের কমিটি গঠন কার্যক্রম থেমে থাকে। এর পরিপ্রেক্ষিতে যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল সহসভাপতি অ্যালবার্ট পি কস্টাকে। এদিকে সাইফুল ইসলাম নিরবের সঙ্গে তৃণমূল যুবদলের নেতাদের সম্পর্ক তেমন সংহত নয়। যুবদলের ওপর বিএনপির অনেক কিছু নির্ভর করলেও নিকট অতীতে তারা ব্যর্থ হয়েছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে নতুন করে নিরব-টুকু কমিটি কি পারবে ঢাকার রাজপথ কাঁপাতে?
সূত্র জানায়, বিএনপির ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলের আগের দিন গত বছর ১৮ মার্চ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে নীরব ও গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের মধ্যে একটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। যার রেশ এখনও চলছে। গয়েশ্বরকে অপদস্থ করায় তার অনুসারীরা নিরবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। গয়েশ্বর তার অনুসারীদের এমন কথাও বলেছেন, নিরবকে যুবদলের সভাপতি করা হলে দল থেকে পদত্যাগ করবেন তিনি। অবশ্য বিএনপির আরেকটি অংশ মনে করে আগের কমিটিতে যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন নিরব। সুতরাং তিনি সভাপতি হতেই পারেন। যুবদলের কমিটি নিয়ে বিএনপির এই দুই গ্রুপের পরস্পরবিরোধী অবস্থান সম্পর্কে অবহিত ছিলেন না খালেদা জিয়া। তবে চেয়ারপারসন চেয়েছেন নিরব সভাপতি ও টুকু সাধারণ সম্পাদক হোক। এজন্য তিনি তার কার্যালয়ে নিরব ও টুকুকে ডেকে নিয়ে কথা বললে তারা দু’জন একসঙ্গে কাজ করতে সম্মতি জানিয়েছেন।
এ পর্যায়ে খালেদা জিয়া দলের কয়েকজন সিনিয়র নেতার সঙ্গে যুবদলের কমিটি নিয়ে আলোচনা করেন। তখন তিনি জানতে পারেন, যুবদলের কমিটি গঠন বিলম্ব হওয়ার পেছনে রয়েছে গ্রুপিং। তাকে বুঝানো হয়েছিল নিরবের ব্যাপারে অনেকের আপত্তি আছে। তখন তিনি বিষয়টি নিয়ে তার দপ্তরের বিশ্বস্ত এক নেতার সঙ্গে কথা বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তারপর দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুলকে যুবদলের কমিটি ঘোষণার নির্দেশ দেন। এই নির্দেশের পর গুলশান কার্যালয় থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গত ১৬ জানুয়ারি গভীর রাতে কেন্দ্রীয়, ঢাকা মহানগর উত্তর ও মহানগর দক্ষিণ যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়।
দলের দায়িত্বশীল এক নেতা জানান, নিরব বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক মেয়র বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সাদেক হোসেন খোকার সমর্থক বলে পরিচিত। লন্ডনে অবস্থানরত দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানেরও আস্থাভাজন তিনি। খোকার সঙ্গে সম্পর্ক ভালো বলেই গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের অনুসারীরা তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। দলের একটি সূত্র জানায়, বর্তমানে ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাস, তার সহধর্মিণী আফরোজা আব্বাস মহিলা দলের সভাপতি। যুবদলের কমিটিতেও তাদের অনুসারীদের রাখতে চাইছেন। এক মাসের মধ্যে যুবদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হবে। এসব কমিটিতে কোন নেতা কী দায়িত্ব পান তাই এখন দেখার বিষয়।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

প্রবাসে স্বৈরাচারের দোসরদের আস্ফালন, ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেফতারের দাবি নাসিম আহমদ চৌধুরীর

নিরব-টুকু কমিটি কি পারবে ঢাকার রাজপথ কাঁপাতে?

আপডেট সময় : ০৫:১৯:৫৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ জানুয়ারী ২০১৭


ডেস্ক রিপোর্ট : দলের শীর্ষ পর্যায়ের নির্দেশে জাতীয়তাবাদী যুবদলের আংশিক নতুন কমিটি ঘোষণা করা হলেও এ নিয়ে ক্ষোভ বিরাজ করছে বিএনপিতে। অনেক হিসাব-নিকাশ করে কমিটি ঘোষণার পর আস্থার অভাব দেখা দিয়েছে বিএনপিসহ যুবদলের নেতাকর্মীদের মধ্যে। প্রকাশ্যে না হলেও এই কমিটি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিএনপি ও যুবদলের শীর্ষ ও মাঠ পর্যায়ের অনেক নেতা। আগামী দিনে সরকারবিরোধী আন্দোলনে যুবদলের এই কমিটি কী ভূমিকা রাখবে তা নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে সংশয়-সন্দেহ। বিশেষ করে সদ্য ঘোষিত যুবদলের সভাপতি সাইফুল ইসলাম নিরব ও সুলতান সালাউদ্দিন টুকু অতীতে দলের জন্য কী ভূমিকা পালন করেছেন তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। এই প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও তার অনুসারীরা। মূলত গয়েশ্বরের সঙ্গে নিরবের দ্বন্দ্বই এই প্রশ্নকে উস্কে দিয়েছে। ফলে দলের এই বলয় নিরবকে সভাপতি করার বিপক্ষে থাকলেও দলের হাইকমান্ড তাকে সভাপতির দায়িত্ব দিয়েছেন।
বিএনপির একাধিক নেতা জানান, দলের জাতীয় ষষ্ঠ কাউন্সিলের পর থেকেই যুবদলের কমিটি গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়। চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া যুবদলের কমিটি গঠন করতে তার গুলশান কার্যালয়ে কয়েকবার জাতীয়তাবাদী যুবদলের নেতাদের ডেকে কথা বলেছেন। ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গেও তিনি আলোচনা করেছেন। কথা বলেছেন যুবদলের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের নেতাদের সঙ্গে। সব পর্যায়ে আলোচনার পর সাইফুল ইসলাম নিরবকে সভাপতি ও সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে সাধারণ সম্পাদক করে যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়। কিন্তু কমিটি ঘোষণার আগ মুহূর্তে নিরবকে ঠেকাতে মাঠে নামেন বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের কয়েকজন নেতা। সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে দিয়েও বলানো হয়েছে, নিরব যুবদলের সভাপতি হলে সাধারণ সম্পাদক হতে তিনি আগ্রহী নন। আর স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও তার অনুসারীরা নিরবের নেতৃত্বে যুবদলের কমিটি গঠনে জোর আপত্তি তুলেছিলেন। এমন পরিস্থিতিতে মাঝখানে কিছুদিন যুবদলের কমিটি গঠন কার্যক্রম থেমে থাকে। এর পরিপ্রেক্ষিতে যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল সহসভাপতি অ্যালবার্ট পি কস্টাকে। এদিকে সাইফুল ইসলাম নিরবের সঙ্গে তৃণমূল যুবদলের নেতাদের সম্পর্ক তেমন সংহত নয়। যুবদলের ওপর বিএনপির অনেক কিছু নির্ভর করলেও নিকট অতীতে তারা ব্যর্থ হয়েছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে নতুন করে নিরব-টুকু কমিটি কি পারবে ঢাকার রাজপথ কাঁপাতে?
সূত্র জানায়, বিএনপির ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলের আগের দিন গত বছর ১৮ মার্চ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে নীরব ও গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের মধ্যে একটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। যার রেশ এখনও চলছে। গয়েশ্বরকে অপদস্থ করায় তার অনুসারীরা নিরবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। গয়েশ্বর তার অনুসারীদের এমন কথাও বলেছেন, নিরবকে যুবদলের সভাপতি করা হলে দল থেকে পদত্যাগ করবেন তিনি। অবশ্য বিএনপির আরেকটি অংশ মনে করে আগের কমিটিতে যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন নিরব। সুতরাং তিনি সভাপতি হতেই পারেন। যুবদলের কমিটি নিয়ে বিএনপির এই দুই গ্রুপের পরস্পরবিরোধী অবস্থান সম্পর্কে অবহিত ছিলেন না খালেদা জিয়া। তবে চেয়ারপারসন চেয়েছেন নিরব সভাপতি ও টুকু সাধারণ সম্পাদক হোক। এজন্য তিনি তার কার্যালয়ে নিরব ও টুকুকে ডেকে নিয়ে কথা বললে তারা দু’জন একসঙ্গে কাজ করতে সম্মতি জানিয়েছেন।
এ পর্যায়ে খালেদা জিয়া দলের কয়েকজন সিনিয়র নেতার সঙ্গে যুবদলের কমিটি নিয়ে আলোচনা করেন। তখন তিনি জানতে পারেন, যুবদলের কমিটি গঠন বিলম্ব হওয়ার পেছনে রয়েছে গ্রুপিং। তাকে বুঝানো হয়েছিল নিরবের ব্যাপারে অনেকের আপত্তি আছে। তখন তিনি বিষয়টি নিয়ে তার দপ্তরের বিশ্বস্ত এক নেতার সঙ্গে কথা বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তারপর দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুলকে যুবদলের কমিটি ঘোষণার নির্দেশ দেন। এই নির্দেশের পর গুলশান কার্যালয় থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গত ১৬ জানুয়ারি গভীর রাতে কেন্দ্রীয়, ঢাকা মহানগর উত্তর ও মহানগর দক্ষিণ যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়।
দলের দায়িত্বশীল এক নেতা জানান, নিরব বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক মেয়র বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সাদেক হোসেন খোকার সমর্থক বলে পরিচিত। লন্ডনে অবস্থানরত দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানেরও আস্থাভাজন তিনি। খোকার সঙ্গে সম্পর্ক ভালো বলেই গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের অনুসারীরা তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। দলের একটি সূত্র জানায়, বর্তমানে ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাস, তার সহধর্মিণী আফরোজা আব্বাস মহিলা দলের সভাপতি। যুবদলের কমিটিতেও তাদের অনুসারীদের রাখতে চাইছেন। এক মাসের মধ্যে যুবদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হবে। এসব কমিটিতে কোন নেতা কী দায়িত্ব পান তাই এখন দেখার বিষয়।