ঢাকা ০৬:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৪ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বাংলাদেশী সংস্কৃতির বিকাশ বইমেলা আয়োজনের বিকল্প নেই : মিফতাহ্ সিদ্দিকী ওয়েলস কুলাউড়া সোসাইটি ইউকের উদ্দোগে কার্ডিফে মরহুম ফিরুজ আলীর মৃত্যুতে শোক সভা ও দোয়ার মাহফিল অনুষ্ঠিত নো-ভিসা ফি বৃদ্ধি ও ম্যানচেস্টার থেকে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট বন্ধের পায়তারার দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা নতুন দল গঠন নিয়ে বিএনপি হিংসা করে না: মির্জা আব্বাস আমার সারাক্ষণই ভূমিকম্প অনুভব হয়: পরীমণি ‘অর্থনীতিকে ইতিবাচক ধারায় ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে সরকার’ কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন ৪১ বিডিআর জওয়ান ডিসেম্বর বা জানুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে: ইসি মাছউদ ‘বড় বড় কোম্পানি বাংলাদেশে ইনভেস্ট করতে চায়’

পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ভাসমান স্টেডিয়াম

স্টাফ রিপোর্টার,
1012
পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ভাসমান স্টেডিয়ামের নির্মান কাজ শেষ হওয়ার পর এটি উদ্বোধন করা হয়েছে। সিঙ্গাপুরের মেরিনা উপসাগরে নির্মিত এই স্টেডিয়াম লম্বায় ১২০ মিটার ও চওড়া ৮৩ মিটার। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ভাসমান এই স্টেডিয়ামে শুধু খেলাই নয়, কনসার্ট, প্যারেড, প্রদর্শনী আর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেও ব্যবহার করা হচ্ছে।

ইস্পাতের তৈরি এ স্টেডিয়াম একবারে বইতে পারে এক হাজার সত্তর টন ওজন। অর্থাৎ ৯ হাজার মানুষ, স্টেজ বানানোর জন্য ২০০ টন পর্যন্ত জিনিস, আর ৩০ টন ওজনের বড় বড় তিনটি গাড়ি একসঙ্গে রাখা যাবে এ স্টেডিয়ামের ওপর। আর এখানে অনুষ্ঠিত খেলা বা অনুষ্ঠান উপভোগের জন্য ৩০ হাজার লোকের বসার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে স্টেডিয়াম লাগোয়া এক বড় গ্যালারিতে।
মজার ব্যাপার হলো, মেরিনা বে ফ্লোটিং স্টেডিয়াম বানানো হয়েছিল সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল স্টেডিয়ামের বিকল্প হিসেবে অস্থায়ীভাবে ব্যবহারের জন্য । কেননা, তখন জাতীয় স্টেডিয়ামটি সংস্কারের কাজ শুরু করা হয়। তবে ভাসমান এ স্টেডিয়ামের অনন্য বৈশিষ্ট্যের কারণে এখন ব্যবহার করা হচ্ছে নানা কাজে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

বাংলাদেশী সংস্কৃতির বিকাশ বইমেলা আয়োজনের বিকল্প নেই : মিফতাহ্ সিদ্দিকী

পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ভাসমান স্টেডিয়াম

আপডেট সময় : ০৯:৪১:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫

স্টাফ রিপোর্টার,
1012
পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ভাসমান স্টেডিয়ামের নির্মান কাজ শেষ হওয়ার পর এটি উদ্বোধন করা হয়েছে। সিঙ্গাপুরের মেরিনা উপসাগরে নির্মিত এই স্টেডিয়াম লম্বায় ১২০ মিটার ও চওড়া ৮৩ মিটার। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ভাসমান এই স্টেডিয়ামে শুধু খেলাই নয়, কনসার্ট, প্যারেড, প্রদর্শনী আর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেও ব্যবহার করা হচ্ছে।

ইস্পাতের তৈরি এ স্টেডিয়াম একবারে বইতে পারে এক হাজার সত্তর টন ওজন। অর্থাৎ ৯ হাজার মানুষ, স্টেজ বানানোর জন্য ২০০ টন পর্যন্ত জিনিস, আর ৩০ টন ওজনের বড় বড় তিনটি গাড়ি একসঙ্গে রাখা যাবে এ স্টেডিয়ামের ওপর। আর এখানে অনুষ্ঠিত খেলা বা অনুষ্ঠান উপভোগের জন্য ৩০ হাজার লোকের বসার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে স্টেডিয়াম লাগোয়া এক বড় গ্যালারিতে।
মজার ব্যাপার হলো, মেরিনা বে ফ্লোটিং স্টেডিয়াম বানানো হয়েছিল সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল স্টেডিয়ামের বিকল্প হিসেবে অস্থায়ীভাবে ব্যবহারের জন্য । কেননা, তখন জাতীয় স্টেডিয়ামটি সংস্কারের কাজ শুরু করা হয়। তবে ভাসমান এ স্টেডিয়ামের অনন্য বৈশিষ্ট্যের কারণে এখন ব্যবহার করা হচ্ছে নানা কাজে।