ঢাকা ০৯:১২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রবাসে স্বৈরাচারের দোসরদের আস্ফালন, ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেফতারের দাবি নাসিম আহমদ চৌধুরীর বিজয়নগরে স্কুল শিক্ষিকাকে বেধড়ক পিটিয়ে নগদ অর্থ ও স্বর্ণালঙ্কার লুটপাট “লন্ডনে ‘প্রবাসীদের ক্ষমতায়ন: অধিকার, স্বীকৃতি ও জাতি গঠন – একটি এনআরবি প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক সেমিনার ও ইফতার মাহফিল অনুষ্টিত বিশ্বনাথে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেপ্তার সুনামগঞ্জে চলন্ত সিএনজিতে কিশোরীকে ধর্ষণচেষ্টা, আটক ২ ‘মানুষের উন্নয়নে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বারবার রক্ষা করেছেন খালেদা জিয়া’ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকঃ দ্রুত নির্বাচনের দাবি বিএনপির “যুক্তরাজ্য যুবদলের সভাপতি আফজাল হোসেনকে ইলিয়াস পত্নী তাহসিনা রুশদির লুনার অভিনন্দন” বায়ান্নের ভাষা শহীদদের প্রতি নর্থইষ্ট বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন প্রাথমিক বিদ্যালয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে জয় লাভ করেন সোয়াবই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বালিকারা

শাস্তি হিসেবে বই কিনতে ও পড়তে হবে

1055
জেল জরিমানার বদলে অপরাধীদের বাধ্যতামূলক বই কেনা ও পড়ার শাস্তি দিচ্ছেন ইরানের এক বিচারক। তার আদালতে আসা অপরাধীদের পাঁচটি করে বই কিনতে হবে। শুধু বই কিনলেই হবে না তা পড়া হয়েছে কিনা তার প্রমাণ হিসেবে বই গুলি সম্পর্কে সংক্ষেপে লিখে তা বিচারকের কাছে জমাও দিতে হবে। হাদিস থেকে শিক্ষণীয় বানী তাদের লেখায় উল্লেখ করতে হবে। বই গুলো পড়া হয়ে গেলে তা আবার স্থানীয় কারাগারে দান করতে হবে। বিচারক কাশেম নাকিজাদেহ বলেছেন, কারাদণ্ডের মানসিক ও শারীরিক প্রভাব পড়ে ব্যক্তি ও তার পরিবারের উপরে। যা থেকে মুক্তি খুব কঠিন। মূলত প্রথমবারের অপরাধ, লঘু অপরাধ ও অল্পবয়সীদের ক্ষেত্রে তিনি এই সাজা দিচ্ছেন। জাজ নাকিজাদেহ বলছেন, সহজ ভাষায় লেখা বই ও বিজ্ঞানভিত্তিক বই কিনতে তাদের উৎসাহিত করা হয়। কারাগারে দান করা বইগুলোও কাজে আসে কারণ বই পড়ার অভ্যাস তৈরি হলে কারাবন্দীরা ঝগড়া বিবাদে কম জড়ায়। ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরএনএ বলছে ইরানে কাছাকাছি সময়ে নতুন একটি আইনের আওতায় বিচারকরা বিকল্প সাজার ব্যবস্থা করতে পারেন।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

প্রবাসে স্বৈরাচারের দোসরদের আস্ফালন, ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেফতারের দাবি নাসিম আহমদ চৌধুরীর

শাস্তি হিসেবে বই কিনতে ও পড়তে হবে

আপডেট সময় : ০৯:২৫:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫

1055
জেল জরিমানার বদলে অপরাধীদের বাধ্যতামূলক বই কেনা ও পড়ার শাস্তি দিচ্ছেন ইরানের এক বিচারক। তার আদালতে আসা অপরাধীদের পাঁচটি করে বই কিনতে হবে। শুধু বই কিনলেই হবে না তা পড়া হয়েছে কিনা তার প্রমাণ হিসেবে বই গুলি সম্পর্কে সংক্ষেপে লিখে তা বিচারকের কাছে জমাও দিতে হবে। হাদিস থেকে শিক্ষণীয় বানী তাদের লেখায় উল্লেখ করতে হবে। বই গুলো পড়া হয়ে গেলে তা আবার স্থানীয় কারাগারে দান করতে হবে। বিচারক কাশেম নাকিজাদেহ বলেছেন, কারাদণ্ডের মানসিক ও শারীরিক প্রভাব পড়ে ব্যক্তি ও তার পরিবারের উপরে। যা থেকে মুক্তি খুব কঠিন। মূলত প্রথমবারের অপরাধ, লঘু অপরাধ ও অল্পবয়সীদের ক্ষেত্রে তিনি এই সাজা দিচ্ছেন। জাজ নাকিজাদেহ বলছেন, সহজ ভাষায় লেখা বই ও বিজ্ঞানভিত্তিক বই কিনতে তাদের উৎসাহিত করা হয়। কারাগারে দান করা বইগুলোও কাজে আসে কারণ বই পড়ার অভ্যাস তৈরি হলে কারাবন্দীরা ঝগড়া বিবাদে কম জড়ায়। ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরএনএ বলছে ইরানে কাছাকাছি সময়ে নতুন একটি আইনের আওতায় বিচারকরা বিকল্প সাজার ব্যবস্থা করতে পারেন।