ঢাকা ০৫:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
জাউয়াবাজারে বিএনপি নেতাকে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতারে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ সমাবেশ গৃহহীন পরিবারের পুনর্বাসনের লক্ষ্য জয়তুন ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের উদ্যোগে সংবর্ধনা ও গৃহ নির্মাণের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত ইউরোপ এবং বাংলাদেশের মধ্যে টেকসই উন্নয়নের সংলাপ বিএনপির ৩১ দফা কর্মসূচির লিফলেট বিতরন শুরু ব্রিটেনে চলতি বছরের শেষ দিকে নির্বাচন হতে পারে: এনএইচকেকে প্রধান উপদেষ্টা হবিগঞ্জে হাসপাতাল থেকে আসামি পালানোর ঘটনায় ২ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত মেহের আফরোজ শাওন গ্রেপ্তার বহিষ্কৃত নেতা সাংগঠনিক টিম প্রধান! বাংলাদেশী সংস্কৃতির বিকাশ বইমেলা আয়োজনের বিকল্প নেই : মিফতাহ্ সিদ্দিকী ওয়েলস কুলাউড়া সোসাইটি ইউকের উদ্দোগে কার্ডিফে মরহুম ফিরুজ আলীর মৃত্যুতে শোক সভা ও দোয়ার মাহফিল অনুষ্ঠিত

শাস্তি হিসেবে বই কিনতে ও পড়তে হবে

1055
জেল জরিমানার বদলে অপরাধীদের বাধ্যতামূলক বই কেনা ও পড়ার শাস্তি দিচ্ছেন ইরানের এক বিচারক। তার আদালতে আসা অপরাধীদের পাঁচটি করে বই কিনতে হবে। শুধু বই কিনলেই হবে না তা পড়া হয়েছে কিনা তার প্রমাণ হিসেবে বই গুলি সম্পর্কে সংক্ষেপে লিখে তা বিচারকের কাছে জমাও দিতে হবে। হাদিস থেকে শিক্ষণীয় বানী তাদের লেখায় উল্লেখ করতে হবে। বই গুলো পড়া হয়ে গেলে তা আবার স্থানীয় কারাগারে দান করতে হবে। বিচারক কাশেম নাকিজাদেহ বলেছেন, কারাদণ্ডের মানসিক ও শারীরিক প্রভাব পড়ে ব্যক্তি ও তার পরিবারের উপরে। যা থেকে মুক্তি খুব কঠিন। মূলত প্রথমবারের অপরাধ, লঘু অপরাধ ও অল্পবয়সীদের ক্ষেত্রে তিনি এই সাজা দিচ্ছেন। জাজ নাকিজাদেহ বলছেন, সহজ ভাষায় লেখা বই ও বিজ্ঞানভিত্তিক বই কিনতে তাদের উৎসাহিত করা হয়। কারাগারে দান করা বইগুলোও কাজে আসে কারণ বই পড়ার অভ্যাস তৈরি হলে কারাবন্দীরা ঝগড়া বিবাদে কম জড়ায়। ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরএনএ বলছে ইরানে কাছাকাছি সময়ে নতুন একটি আইনের আওতায় বিচারকরা বিকল্প সাজার ব্যবস্থা করতে পারেন।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জাউয়াবাজারে বিএনপি নেতাকে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতারে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ সমাবেশ

শাস্তি হিসেবে বই কিনতে ও পড়তে হবে

আপডেট সময় : ০৯:২৫:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫

1055
জেল জরিমানার বদলে অপরাধীদের বাধ্যতামূলক বই কেনা ও পড়ার শাস্তি দিচ্ছেন ইরানের এক বিচারক। তার আদালতে আসা অপরাধীদের পাঁচটি করে বই কিনতে হবে। শুধু বই কিনলেই হবে না তা পড়া হয়েছে কিনা তার প্রমাণ হিসেবে বই গুলি সম্পর্কে সংক্ষেপে লিখে তা বিচারকের কাছে জমাও দিতে হবে। হাদিস থেকে শিক্ষণীয় বানী তাদের লেখায় উল্লেখ করতে হবে। বই গুলো পড়া হয়ে গেলে তা আবার স্থানীয় কারাগারে দান করতে হবে। বিচারক কাশেম নাকিজাদেহ বলেছেন, কারাদণ্ডের মানসিক ও শারীরিক প্রভাব পড়ে ব্যক্তি ও তার পরিবারের উপরে। যা থেকে মুক্তি খুব কঠিন। মূলত প্রথমবারের অপরাধ, লঘু অপরাধ ও অল্পবয়সীদের ক্ষেত্রে তিনি এই সাজা দিচ্ছেন। জাজ নাকিজাদেহ বলছেন, সহজ ভাষায় লেখা বই ও বিজ্ঞানভিত্তিক বই কিনতে তাদের উৎসাহিত করা হয়। কারাগারে দান করা বইগুলোও কাজে আসে কারণ বই পড়ার অভ্যাস তৈরি হলে কারাবন্দীরা ঝগড়া বিবাদে কম জড়ায়। ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরএনএ বলছে ইরানে কাছাকাছি সময়ে নতুন একটি আইনের আওতায় বিচারকরা বিকল্প সাজার ব্যবস্থা করতে পারেন।